আমি ব্লগার কিন্তু নাস্তিক নই

সব কাজে হয়না ভালো ফল সব ওষুধে পায়না দেহ বল। সব হাসি হয়না সুখে মাখা সব কান্না যায়না চোখে দেখা। সব মানষ হয়না কভূ ভালো সব বাতির হয়না পশর আলো। সব প্রেমে হয়না পরিনয় সব ভনিতা হয়না অভিনয়। সব পানিতে ফোটেনা পদ্ম ফুল সব ভাবনা হয়না কারো ভুল। সব স্বপ্নের যায়না ছবি আঁকা সব কথা যায়না কভূ রাখা। সব ব্যথা যায়না রাখা বুকে সব কথা যায়না বলা মুখে। আবু রায়হান, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৮ চর শ্ররামপুর, গৌরিপুর, ময়মনসিংহ।

এক যে ছিল ডালিম কুমার        রূপকথারি দেশে। দেশ হতে দেশ দেশান্তরে        ছুটত খেলে হেসে। শুনল, দেশের রাজকন্যাকে        একলা পেয়ে মাঠে, রাক্ষস রাজা উঠিয়ে রাখল      ঘুম পাড়িয়ে খাটে। ডালিম কুমার বেরিয়ে পড়ে     রাজকন্যার খোঁজে। আকাশ-পাতাল-পাহাড়-সাগর     কোথাও পেল না যে। অনেক কষ্টে পাওয়া গেল     রাজকন্যার দেখা, রাক্ষসপুরীর এক কোটরে    শুয়ে আছে একা। শিয়রে তার সোনার কাঠি   রূপার কাঠি পায়ে, মুগ্ধ হয়ে ডালিম কুমার    দেখছিল সব চেয়ে। মনের ভুলে, একি ব্যাপার!     উল্টে গেল কাঠি,  জেগে গেল রাজকন্যা    ঘুম গেল তার টুটি। বলল, একি তুমি কে গো    এখানে কি কর? রাক্ষস রাজা দেখলে তোমার    ভেঙ্গে খাবে ধর। ডালিম কুমার বলল, থাম    উপায় থাকলে বল, আমি তোমায় নিয়ে যাব    এখন যাবে চল। বুদ্ধি করে ডালিম কুমার     রাজকন্যাকে নিয়ে, পালিয়ে এল নিজের দেশে   আজকে তাদের বিয়ে। আবু রায়হান জানুয়ারি ৯, ২০১৮, ঢাকা।

ধ্যানের (yoga) দৃষ্টিকোণ থেকে নামাজ ধ্যান বা Meditation এর সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি। নামাজে নামাজী ব্যক্তি এককভাবে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে। মেডিটেশনকে একটি নির্দিষ্ট বস্তুর দিকে নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ প্রবাহ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। নামাজ হল সবচেয়ে ভালো স্ট্রেস বাস্টার এবং টেনশন রিলিভার মডিউল।  নামাজ (সালাত) ধ্যানের নিখুঁত উদাহরণ যেখানে নামাজী শুধুমাত্র আল্লাহ সম্পর্কে চিন্তা করে। এভাবে, নমাজ চূড়ান্ত পরিতৃপ্তি এবং মনকে শান্তি প্রদান করে এবং এভাবে নামাজ অনেক রোগ থেকে আপনাকে রক্ষা করে। এটা আপনার মনোবল বাড়ায় এবং বিষণ্নতার মাত্রা হ্রাস করে। নামাজ নামাজীর চতুর্পার্শ্বে ইতিবাচক বলয় গড়ে তোলার মাধ্যমে নামাজীকে অপরিসীম শান্তি ও নিরাপত্তা প্রদান করে।  তাই, আসুন, আমরা নামাজ পড়ি। স্বাস্থ্যের উপর নামাজের প্রভাব  অ্যাকাডেমি অফ ইসলামিক স্টাডিজ, মালয়েশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, কুয়ালা-লামপুর, মালয়েশিয়া

তোমার হৃদয়ে বেধেছিলাম ঘর থাকিব যতনে আমি নিরন্তর সে ঘর আজ দখল করেছে পাশের বাড়ির কেউ। ভগ্নহৃদয়ে এসেছিল প্রিয়া পুষেছি তাহারে প্রান-মন দিয়া ভবের বাজারে বেচে দিয়ে প্রেম পালিয়ে গিয়েছে সেও। আবু রায়হান, ১৫ জানুয়ারী, ২০১৮

চোখের পানিতে করেছি স্নান তোমার বাড়িতে যাব, রক্তের ফোটায় গেঁথেছি মালা তোমায় পড়িয়ে দেব। আবু রায়হান, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৮, ঢাকা

আস যদি, আসতে পার যেতে চাইলে যেতে। বাঁধা হয়ে দাড়াইওনা আমার চলার পথে। আবু রায়হান, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৮

কে সে মহান, কার হাতে সৃজিল দুনিয়া-আসমান? কে সৃজিল চন্দ্র-সূর্য্য তামাম সামান? কে বানাল সাগর-নদী, বিশাল পাহাড়? কে রচিল প্রাণ-মন, প্রেমের আধার? কে আনিল আলো-আঁধার শুন্যের পর? কে সে মহান প্রভূ, নিপুন কারিগর? আবু রায়হান, ঢাকা, ১৮/০১/২০১৮

তু্ই ছিলি মোর হৃদয়ের রানী দিবা-নিশি শুধু তুরই মুখ খানি শত বাগানের ফুল তুলি আনি সাজিয়েছি নিরন্তর। সেই তুই মোরে কেন দিলি ধোকা আমায় কাঁদিয়ে সুখে আছিস,বোকা! জ্বলিয়া পুড়িয়া অঙ্গার হবি রে নিষ্টুর অন্তর। আবু রায়হান, ২০ জানুয়ারী, ২০১৮, ঢাকা।

বাইরে যেমন হয়ে থাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় শিষ্টাচার নিয়ে তেমনটি ভাবা হয়না। অথচ, সকল ক্ষেত্রেই শিষ্টতা বজায় রাখা কর্তব্য। যেমন ধরুন, ফেসবুকে কোন পোস্ট বা মন্তব্যে কেউ বানান ভুল করে ফেলল, বা কোন ভুল কথা লিখে ফেলল। এমন সুযোগে কিছু লোক যেন লাফিয়ে উঠে নিজের বিদ্যার বাহার দেখাতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মন্তব্যে লিখে দেন, এটা ভুল, ওটা ভুল, ঐটা ঠিক নয়। বাস্তবে হয়ত ভুলকারী ব্যক্তির কাছে যাওয়ার যোগ্যতাও তার নেই। ফলাফল : ঐ লোক তার অসংখ্য বন্ধুর সামনে লজ্জিত হন, বা নিজের পক্ষ ে সাফাই গাইতে গিয়ে আরো ভুল করেন, কখনো রেগে গিয়ে ব্লক মারার মত পদক্ষেপ নেন। কিন্তু কেন? প্রথমত সোশ্যাল মিডিয়ায় বানানজনিত ভুল কোন ভুল নয়, অন্য ভুল হয়ে থাকলে তার পোস্টে সেটা ভদ্রতার সাথে আলোচনা করা যেতে পারে, কিংবা ইনবক্সে তার ভুলের ব্যাপারে জানানো যেতে পারে। মনে রাখা দরকার, অন্যের আত্মসম্মানে আঘাত দিয়ে তৃপ্তি পাওয়া ভাল মানুষী নয়। এটা বাস্তবে এবং সোশ্যাল মিডিয়াসহ সর্বক্ষেত্রে প্রযোজ্য। # সোশ্যাল_মিডিয়ায়_শিষ্টাচার # আবু_রায়হান

সুখের পেছনে ছুট কেন মন সুখতো ঘোড়ার ডিম, সুখতো, জাননা, অধরা পাখি হাট্টিমাটিম টিম। আবু রায়হান, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৮, ময়মনসিংহ

সুখের রানি সব সুখ নিয়ে সুখে কাটাও দিন, একটু সুখ কি পার না তুমি আমায় দিতে ঋণ? আমি রাজি আছি তোমায় দিতে শতক হারে সুদ, যখন চাহিবে দিয়ে দেব আমার ঋণের ও পরিশোধ। আবু রায়হান, ২৬ জানুয়ারি, ২০১৮ ময়মনসিংহ